সন্ধান২৪.কমঃ মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে মরির বিক্রি করতে হচ্ছে কেজি প্রতি ৩ থেকে ৫ টাকায়। মরিচ তোলা এবং পরিবহন খরচ ৭ টাকা হলেও বিক্রি করতে হচ্ছে কেজি প্রতি ৩ থেকে ৫ টাকায়। তাই রাগে-কষ্টে কেউ কেউ মরিচ বিক্রি না করে ফেলে দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এছাড়া নিয়ম করে প্রতিদিন না তুললে ফলন কমে যাবে বলে বাধ্য হয়ে মরিচ তুলতে হচ্ছে কৃষকদের। এখন আবার করোনার কারনে লকডাউন।
জেলার সবচেয়ে বড় মরিচের পাইকারি বাজার ঝিটকাতে দেখা যায়, বৃষ্টির কারণে অনেক কৃষক ঠিকমতো মরিচ তুলতে না পারলেও অল্প কিছু মরিচ নিয়ে আসছেন। সেই মরিচেরও দাম পাচ্ছে না তারা।
অনেকে ক্রেতার অভাবে বিক্রিও করতে পারছেন না। তাই ন্যায্যমূল্য এবং ক্রেতা না পেয়ে ক্ষোভে দুঃখে অনেকে মরিচ বিক্রি না করে বাজারের পাশে ফেলে দিয়ে চলে যাচ্ছেন।
জানা যায়, এ বছর হরিরামপুরে ১২৬৫ হেক্টর জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। উপজেলার বাল্লা, গালা আর গোপীনাথপুর ইউনিয়নে মরিচের বেশি চাষ হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি চাষাবাদ হয়েছে উপজেলার বাল্লা ইউনিয়নে।