Thursday, September 11, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

তিন নিত্যপণ্যের দামে দিশেহারা ভোক্তা

June 28, 2022
in অর্থনীতি
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
0
VIEWS
Share on Facebook

তিন নিত্যপণ্য-চাল, সয়াবিন তেল ও পেঁয়াজের বাড়তি দরে রীতিমতো দিশেহারা ভোক্তা। কয়েক মাস ধরেই এসব পণ্যের দাম ঊর্ধ্বগতি। বাজার নিয়ন্ত্রণে চাল আমদানিতে শুল্ক কমানো ঘোষণার পরও দাম কমেনি। বরং কারসাজিতে মাসের ব্যবধানে কেজিতে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলেও দেশের বাজারে বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। এ মুহূর্তে লিটারপ্রতি গুনতে হচ্ছে ২০০-২১০ টাকা। এছাড়া সরবরাহ সংকট না থাকলেও প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম মাসের ব্যবধানে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ।

কুরবানির ঈদ ঘিরে বাড়ছে পেঁয়াজের ঝাঁজ। বাজারে সংকট না থাকলেও সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা। ফলে বাজারে অন্যান্য পণ্যের মধ্যে ক্রেতাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি কিনতে বাড়তি টাকা ব্যয় হচ্ছে। এদিকে সোমবার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক বাজার পণ্য মূল্য তালিকায় দাম বাড়ার চিত্র লক্ষ করা গেছে। টিসিবি বলছে, মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ১৮.৭৫ শতাংশ বেশি টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতি কেজি আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২১ শতাংশ বেশি দামে।

সোমবার রাজধানীর খুচরা বাজারে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ দিন প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০-৬০ টাকা, যা এক মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৪০-৪৫ টাকা। এছাড়া আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬০-৬২ টাকা, যা এক মাস আগে ৪৫-৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

রাজধানীর কাওরান বাজারে নিত্যপণ্য কিনতে আসা আসমা বেগম বলেন, বাজারে সব পণ্যের দাম বাড়তি। এর মধ্যে হঠাৎ করে বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। কুরবানির ঈদকে সামনে রেখে বিক্রেতারা দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। এতে সব মিলিয়ে বাজারে নাভিশ্বাস উঠছে। দেখার যেন কেউ নেই।

কাওরান বাজারে পেঁয়াজ বিক্রেতা সোনাই আলী বলেন, পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম বেশি। আমাদের বেশি দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। যে কারণে বাড়তি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। তিনি জানান, পাইকারি বাজারে দাম আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে। প্রতিদিন নতুন রেট ধরে দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে তদারকি না করলে দাম আরও বাড়তে পারে।

এদিকে রাজধানীর সর্ববৃহৎ পাইকারি আড়ত শ্যামবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সোমবার সেখানে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫ টাকা। যা এক মাস আগে বিক্রি হয়েছে ৩৪-৩৫ টাকা। পাশাপাশি আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫০ টাকা, যা এক মাস আগে ৩৫-৪০ টাকা ছিল।

শ্যামবাজারের পেঁয়াজ আমদানিকারক ও পাইকারি বিক্রেতা শংকর চন্দ্র ঘোষ বলেন, আমদানি বন্ধ থাকায় দেশে ভারতীয় পেঁয়াজের সংকট রয়েছে। আর দেশি পেঁয়াজ যা আছে তা কমতে শুরু করেছে। ফলে দাম বাড়তে শুরু করেছে। তাই এখন থেকে যদি আমদানি করা না হয়, তাহলে ঈদের আগে দাম আরও বাড়তে পারে। তবে এই আমদানি যদি আরও বেশি দিন ধরে বন্ধ থাকে তাহলে গত কয়েক বছরের মতো হঠাৎ করে আবারও পেঁয়াজের দামে লাগাম ধরে রাখা কষ্টকর হবে। এতে ক্রেতাদের ভোগান্তি বাড়বে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, পেঁয়াজের দাম ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতায় রাখার জন্য নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। কি কারণে বেড়েছে তার তথ্য নেওয়া হচ্ছে। পাইকারি থেকে খুচরা এমনকি মোকামেও আমাদের তদারকি চলমান আছে। আশা করি দাম কমে আসবে।

তিন মাসের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলে দাম কমেছে ১৭৫ ডলার। এরপরও ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে এক মাসে দুদফায় সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৫১ টাকা বাড়িয়ে বিক্রি করেছেন। তবে ক্রেতাদের তোপের মুখে ২৬ জুন মাত্র ৬ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেও বাজারে তা কার্যকর হয়নি। পাশাপাশি ভোজ্যতেল আমদানিতে ভ্যাট ছাড়, এলসি কমিশন ও এলসি মার্জিন প্রত্যাহারের সুফল এখনো ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছায়নি। এপ্রিলে এসব সুবিধা নিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানি করা হয়েছে, যা ইতোমধ্যে দেশের বাজারে চলে এসেছে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা সুফল নিলেও ক্রেতার পকেট কাটা যাচ্ছে।

বিশ্বব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০১৯ সালে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের গড় মূল্য ছিল টনপ্রতি ৭৬৫ ডলার। ২০২০ সালে দাম ছিল ৮৩৮ ডলার এবং ২০২১ সালে সয়াবিনের টনপ্রতি দাম ছিল ১৩৮৫ ডলার। কিন্তু চলতি বছরের মার্চে একপর্যায়ে তা বেড়ে যায়। মার্চে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম হয় ১৯৫৬ ডলার। এপ্রিলে কমে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম হয় ১৯৪৭ ডলার। আর বর্তমানে টনপ্রতি ১৭৮১ ডলারে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ তিন মাসের ব্যবধানে বিশ্ববাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলে দাম কমেছে ১৭৫ ডলার।

এদিকে ২ জুন সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমছে। এখন দেশের বাজারেও তা কমবে। মে মাসের তথ্য পর্যালোচনা করা হবে। সুখবর হচ্ছে, পাম তেলের দাম কমেছে। লক্ষ করা যাচ্ছে, সয়াবিনের দামও কমার দিকে। আমার ধারণা, দাম বৃদ্ধির কোনো আশঙ্কা নেই।

তবে বাণিজ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের ছয় দিন পর ৯ জুন সর্বশেষ নতুন করে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল সর্বোচ্চ ৭ টাকা বাড়িয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নতুন দাম কার্যকর করে। এ সময় বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ২০৫ ও খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৮৫ টাকা ধরা হয়েছে। এর আগে ৫ মে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯৮ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল। একইভাবে খোলা তেলের দাম প্রতি লিটার ধরা হয়েছিল ১৮০ টাকা। যা গত ২০ মার্চের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে খোলা তেল প্রতি লিটারে ৪৪ টাকা এবং বোতলজাত তেলের দাম বাড়ানো হয় ৩৮ টাকা বেশি। ফলে বিশ্ববাজারে দাম কমার মধ্যে ৫ মে ও ৯ জুন এই দুই দফায় সর্বেচ্চ ৫১ টাকা দাম বাড়ানো হয়েছে। তবে ২৬ জুন খোলা ও বোতলজাত সয়াবিন তেল লিটারপ্রতি ৫ ও ৬ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন, যা সোমবার থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু কার্যকর হয়নি। বিক্রেতারা সেই বাড়তি দরেই বিক্রি করছেন।

সোমবার রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা বিক্রির কথা থাকলেও বিক্রি হয়েছে ১৯০-২০০ টাকা। এছাড়া প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন ১৯৯ টাকা বিক্রির কথা থাকলেও বাজারে বিক্রি হয়েছে ২১০ টাকা।

কাওরান বাজারের মুদি বিক্রেতা মো. সালাউদ্দিন বলেন, তেলের দাম কমানো হয়েছে। কিন্তু সেই কম দামের তেল আমরা পাইনি। আগের বেশি দামে কেনা তেল অমরা ‘লস’ দিয়ে বিক্রি করতে পারব না। তাই এখনো বেশি দরেই বিক্রি করছি। মিল বা ডিলার থেকে কম দামের তেল সাপ্লাই করলে কম দামে বিক্রি করতে পারব।

জানতে চাইলে কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, যখন বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়তি, তখন পণ্যটি আমদানিতে সরকারের পক্ষ থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার ছাড়াও বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আর ওই সুবিধা নিয়ে আমদানি কারা তেল দেশের বাজারে আসলে দাম কমার কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। পাশাপাশি বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমেছে, কিন্তু দেশে বাড়তি দরেই বিক্রি হচ্ছে। এতে ক্রেতারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই তেলের দাম কমাতে সরকারকে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।

বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, বিশ্ববাজারে দাম খুব একটা কমেনি। যদিও সামান্য কিছু কমেছে, আমদানিতে এর প্রভাব এখনই পড়বে না। কারণ দেশে ডলারের দাম বেড়ে গেছে। এছাড়া এই দামের সঙ্গে জাহাজ ভাড়াসহ আনুষঙ্গিক খরচ যুক্ত হয়। তবে ভোজ্যতেলের দাম বিশ্ববাজারে কমে এলে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দেশের বাজারে দাম পুনর্নির্ধারণের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

সংকট না থাকলেও চালের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে চার মাসের জন্য চাল আমদানির সুযোগ দেওয়া হলেও দাম কমছে না। বরং মাসের ব্যবধানে কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। ফলে ক্রেতাদের এখনো নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি বাড়তি দরে কিনতে হচ্ছে। এতে সব শ্রেনির ক্রেতার নাভিশ্বাস বাড়ছে।

এদিকে আগামী অক্টোবর মাসের পুরো সময় পর্যন্ত চাল আমদানি করতে পারবেন ব্যবসায়ীরা। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আমদানিকারকরা আগের ৬২ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ২৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে চাল আমদানি করতে পারবেন। যারা চাল আমদানি করবেন, তাদের প্রতিটি চালান আমদানির সময় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এরই মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয় চাল আমদানির অনুমতি নেওয়ার জন্য আবেদন ফর্ম প্রকাশ করেছে। আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর আবেদন করা যাবে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চাল আমদানির অনুমতি দিয়ে তালিকা প্রকাশ করবে মন্ত্রণালয়। কিন্তু এমন পরিস্থিতির মধ্যেও এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী চালের দাম বাড়িয়ে অতি মুনাফা লোটার পাঁয়তারা করছে।

এদিকে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২৬ জুন পর্যন্ত সরকারি গুদামে মোট ১৫ লাখ ৮৪ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এর মধ্যে চাল মজুত আছে ১৩ লাখ ১০ হাজার টন। আর এক লাখ ৭০ হাজার টন গম মজুত আছে। পাশাপাশি ধান মজুত আছে ৯৯ হাজার টন। সূত্র জানায়, দেশে চালের কোনো সংকট নেই। যে পরিমাণে মজুত আছে তাতে করে সংকটের সম্ভাবনাও নেই। এ ছাড়া বেসরকারি পর্যায়েও রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ চাল।

সোমবার রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি কেজি মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা জাতের চাল বিক্রি হয়েছে ৫৩-৫৪ টাকা যা এক মাস আগে ৪৫-৪৮ টাকা ছিল। বিআর-২৮ জাতের চাল বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৬০ টাকা যা আগে ৫৫-৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হয়েছে ৭০-৭২ টাকা যা আগে ৬৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। নাজিরশাইল প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৮০ টাকা যা এক মাস আগে ৭৫ টাকা ছিল।

মালিবাগ কাঁচাবাজারে চাল কিনতে আসা মো. মাসুম বলেন, চালের দাম কমছেই না। বরং প্রতি মাসে বাড়ছে। ভরা বোরো মৌসুমে চালের দাম বাড়ার কথা নয়। কিন্তু বিক্রেতারা আমাদের পকেট কাটছে। তাই তদারকি জোরদার করতে হবে।

একই বাজারের খালেক রাইস এজেন্সির মালিক ও খুচরা চাল বিক্রেতা মো. দিদার হোসেন বলেন, বড় মিল মালিক ও করপোরেট ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে দেশে চালের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। দেশে চালের কোনো ঘাটতি নাই, কিন্তু দাম বেশি। মূলত তাদের কারণেই এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তারা সরকারের চাল আমদানির কথা শুনে প্রথম অবস্থায় চালের দাম কেজিতে এক থেকে দুই টাকা কমিয়েছিল। কিন্তু আবার দাম বাড়িয়েছে। চাল আমদানি না হওয়া পর্যন্ত দাম বাড়িয়ে বিক্রির পাঁয়তারা করছে। যে কারণে পাইকারি ও খুচরা বাজারে চাল বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, চালের বাজার নিয়ে আমরা সব পর্যায়ের তথ্য সংগ্রহ করছি। পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এবার মিল ও করপোরেট পর্যায়ে অভিযান পরিচালনা করা হবে। যেখানে অনিয়ম পাব সেখানেই আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।

Related Posts

অর্থনীতি

ভারতে গেল  ইলিশ, আলু এলো বাংলাদেশে, দাম কমল কেজিতে ২০ টাকা

September 28, 2024
4
অর্থনীতি

লেবাননে ইসরায়েলের বড় মাত্রায় বিমান হামলা, নিহত ১০০

September 23, 2024
4
No Result
View All Result

Recent Posts

  • নুরাল পাগলের লাশ পোড়ানোর ঘটনায় যা বললেন তাহেরি
  • নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে পুড়িয়ে দেয়ার প্রবাসীদের প্রতিক্রিয়া
  • অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের হাতকড়া ও শিকল পরিয়ে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
  • বাংলাদেশের রাজবাড়ীতে নুরাল পাগলার দরবারে অগ্নিসংযোগ, নিহত ২ ! আহত অর্ধশত
  • যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ জার্সিতে হয়ে গেল কীর্তন মেলা

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version