Friday, October 31, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home উপ-সম্পাদকীয়

আর কত ধর্ষণ হলে জাগবে রাষ্ট্র

October 13, 2020
in উপ-সম্পাদকীয়
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
19
VIEWS
Share on Facebook

উপ-সম্পাদকীয়

দেশে ধর্ষণ অনেক বেশি অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। ধর্ষিতার কান্না পাহাড়-সমতলে সমানতালে মিলছে। আকাশ ভারী হয়ে উঠছে। মানুষ বাকরুদ্ধ। জবাব মিলছে না। নৈতিক অবক্ষয়, ক্ষমতাশালীদের পৃষ্ঠপোষকতা, বিচারহীনতার সংস্কৃতি, পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা এর অন্যতম কারণ। মাত্র কয়েক দিন আগে সিলেটে এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে ধর্ষণের শিকার হলেন এক গৃহবধূ। ধর্ষকেরা সবাই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী। সেই একই সময়ে খাগড়াছড়িতে দুর্বৃত্তরা এক পাহাড়ি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী তরুণীকে ধর্ষণ করে। ঢাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন স্বামীর জন্য রক্ত নিতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হলেন আরেক নারী। গাইবান্ধায় তরুণী ও নারায়ণগঞ্জে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। গোপালগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে ভিডিও ভাইরাল করার অভিযোগও এসেছে। এরপরই নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে নারী নির্যাতনের রোমহর্ষক খবর। নোয়াখালীর নারী নির্যাতনের ঘটনায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবাদ হয়েছে। প্রশ্ন হলো এই আওয়াজ রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্ণকুহরে পৌঁছাবে কি? নারী ও পুরুষের মধ্যকার অসমতা এবং ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতা এখনো বিরাজমান। আরও বেশি দুঃখজনক ঘটনা হলো, বাংলাদেশে এমন অনেক সহিংসতা আছে, যা রাষ্ট্রই ঘটায় বা রাষ্ট্র কোনো ব্যবস্থা নেয় না।

বাংলাদেশে ধর্ষণ কার্যত এক অপ্রতিরোধ্য অপরাধ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। দেশের আনাচে-কানাচে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বয়সী নারীরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। কখনো কখনো অবিশ্বাস্য রকমের পাশবিক কায়দায় একের পর এক ঘটে চলেছে ধর্ষণ; যেন ধর্ষকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলছে। এই মুহূর্তে সারা বাংলাদেশে ধর্ষণবিরোধী প্রতিবাদ চলছে। রাজধানীসহ দেশের অন্তত ৩৫টি জেলায় নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের প্রতিবাদ চলছে। ‘নারীর নিরাপত্তা চাই’, ‘নারীরা অনিরাপদ কেন?’, ‘আর কত নারী ধর্ষিত হলে রাষ্ট্র জাগবে?’, ‘ধর্ষকদের গ্রেপ্তার করো’- এ ধরনের নানা স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনের রাস্তায় জড়ো হয়েছে বহু নারী-পুরুষ। তাদের সবার চোখে-মুখে জ্বলছে প্রতিবাদের অগ্নিশিখা।

খোদ সরকারি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১ থেকে ২০২০ সালের জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার মাত্র ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশের ক্ষেত্রে আদালতের রায় ঘোষিত হয়েছে; আর অপরাধীদের দণ্ডাদেশ ঘোষিত হয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ মামলায়। ধর্ষণ, নারী-শিশু নির্যাতনসহ সব ধরনের অপরাধবৃত্তি দমনের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করা সরকারের একান্ত দায়িত্ব। কিন্তু এই ক্ষেত্রে সরকার ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে আসছে।

ধর্ষণ হলো নারী নির্যাতনের সবচেয়ে বর্বর দিক। ধর্ষণ এখন দেশজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করেছে। নারীরা ধর্ষিত হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে। আমাদের নারীদের কোনো নিরাপত্তা নেই। বাসা থেকে বের হলে বাসায় নিরাপদে ফিরতে পারবে কি না, তা কেউ জানে না। সমাজে বিচারহীনতার যে সংস্কৃতি, তা ধর্ষণের ঘটনাকে উৎসাহিত করে। নোয়াখালী, সিলেটসহ দেশে অব্যাহত যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে, তা একেকটা একেকটার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে এসব হচ্ছে। অপরাধীরা মনে করে ক্ষমতাসীনদের কাছাকাছি থাকলে বা ক্ষমতাসীন হলে, এ ধরনের অপরাধ করলে কেউ কিছু করতে পারবে না। ধর্ষণের দীর্ঘমেয়াধী বিচারের প্রক্রিয়া এই অপরাধকে বাড়িয়ে দেয় আরো কয়েক গুণ। অপরাধ সংঘটিত হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই যদি বর্বর ধর্ষকের শাস্তি হয়, তাহলে কমবে ধর্ষণের মতো অপরাধ। নারীর প্রতি সামগ্রিক নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন না হলে নারী নির্যাতন, ধর্ষণ কমবে না।

নীতি-নৈতিকতা, মানবতা, বিবেক ও মনুষ্যত্ববোধ হারিয়ে মানুষ আজ বর্বর হয়ে গেছে। যারা ধর্ষণ করে তাদের মনুষ্যত্ব কোথায় থাকে? তারা কী প্রকৃত মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ? আমাদের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় মানুষ তৈরির সঠিক পথ নির্মাণ না করতে না পারলে শুধু আইন প্রয়োগ করে এই ব্যাধি থেকে সমাজকে মুক্ত করা যাবে না। বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক আইন প্রণয়ন করলেও এর যথাযথ প্রয়োগ হচ্ছে না। তাই শুধু আইন প্রণয়ন নয়, এর যথাযথ প্রয়োগ প্রয়োজন, প্রয়োজন পুরুষতান্ত্রিক সমাজের মানসিকতা ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। নয়তো এই সহিংসতা চলতেই থাকবে। একতা

 

Related Posts

উপ-সম্পাদকীয়

দিদারুল ইসলাম: যে মৃত্যু হিমালয়ের চেয়েও ভারী

August 1, 2025
19
উপ-সম্পাদকীয়

জালালাবাদঃ চলছে সংঘাত আর বিদ্বেষের আবাদ : সুব্রত বিশ্বাস

June 15, 2023
79
No Result
View All Result

Recent Posts

  • ভয়ঙ্কর পদক্ষেপ আমেরিকার ! ট্রাম্পের নির্দেশে ৩৩ বছর পর পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা
  • ঘরের শোভা বৃদ্ধি করতে পারে ফল রাখার শৌখিন পাত্র, ধাতব, কাঠ, প্লাস্টিক
  • ‘বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচন বানচালের ছক কষছে দেশি-বিদেশি শক্তি !’ হাসিনার বক্তব্যের পরেই মন্তব্য ইউনূসের
  • Zohran Mamdani — Whose Side Are You On? Hindu, Buddhist, Christian, or Muslim?
  • নিউইয়র্কে গণগ্রেপ্তার নিয়ে বিভ্রান্তি, জনমনে আতঙ্ক, ল-ইয়ারদের আয় বাড়ছে

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version