Thursday, October 30, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home উপ-সম্পাদকীয়

খুনির জন্য রাষ্ট্রীয় পদকের প্রস্তাব

March 22, 2022
in উপ-সম্পাদকীয়
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
0
VIEWS
Share on Facebook

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক : অবাক হবার কিছু নেই। বর্তমান বিশ্বের নিকৃষ্টতম খুনি হেনরি কিসিঞ্জারকে আরও অনেক বড় অর্থাৎ নোবেল পদক দেয়া হয়েছে। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, বাংলাদেশের জিয়াউর রহমানও শর্ষিনার পীর নামে পরিচিত এক দুর্ধর্ষ যুদ্ধাপরাধী-রাজাকারকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়ায় এখন অবাক হওয়ার পরিবর্তে এই পদকের মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। সেই রাজাকার শর্ষিনার পীর বলতেন- মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা হিন্দু নারীদের ধর্ষণ করেছে, তাদের স্থান নাকি বেহেশতে হবে, কেননা, যুদ্ধাপরাধী, রাজাকারদের ভাষায় হিন্দুরা নাকি ‘গনিমতের মাল’। সৌভাগ্যবশত এখন আর দেশে জিয়াউর রহমানের শাসন নেই, যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের রাজত্বও শেষ হয়েছে অনেক আগেই। এখন রাষ্ট্রপরিচালনা করছে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া সরকার। তাই সে অর্থে স্বাধীনতা পদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় পদকও হৃত মর্যাদা এবং গৌরবে ফিরে এসেছে। এ সকল পদক অতীব মূল্যবান, কেননা, পদকপ্রাপ্তরা প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে বেঁচে থাকবেন অনাদিকাল। তাই পদকপ্রাপ্তদের বাছাই করার পূর্বে যে নিরঙ্কুশ সতর্কতা প্রয়োজন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অবশেষে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আমির হামজাকে পদক না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের চেতনার বৈশিষ্ট্য পুনরায় প্রমাণিত করায় দেশবাসী খুশি, সরকারও এজন্য প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু তারপরও প্রশ্ন থেকে যায় এত বড় মাপের পদকের জন্য বাছাই করার আগে কি গোয়েন্দা প্রতিবেদনও নেওয়া হয় না? আমির হামজা যে ৭০- এর দশকে খুনের দায়ে আদালত কর্তৃক যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছিল সে কথা এমনকি তার ছেলেও অস্বীকার করেননি। পরবর্তীতে তাকে ক্ষমা করে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। উল্লেখ্য যে, ফৌজদারি কার্যবিধি আইনে সরকার বা সংবিধানের আইনে রাষ্ট্রপতি একজন সাজাপ্রাপ্তকে জেলখানা থেকে মুক্ত করতে পারেন বৈকি, কিন্তু তার দণ্ড মওকুফ করতে পারেন না। দণ্ড থেকে নিষ্কৃতি দেওয়ার ক্ষমতা একান্তই আদালতের, ওই অর্থে সরকার বা রাষ্ট্রপতি দণ্ডপ্রাপ্ত কাউকে জেল থেকে মুক্ত করলেও আইনের দৃষ্টিতে সে আজীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির তালিকাতেই থেকে যায়। এই আমির হামজার সাহিত্যকর্ম নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। অনেকে অবশ্য বলছেন সাহিত্যের জন্য পদক পেতে হলে তাকে রবীন্দ্র-নজরুল, বিদ্যাসাগর, জীবনানন্দ, শরৎ, বঙ্কিম, হুমায়ূন আহমেদ, হুমায়ুন আজাদ, মুজতবা আলী, তারাশংকর, নীহাররঞ্জন বা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় হতে হবে তা তো নয়, কেননা এ ধরনের ক্ষণজন্মা পুরুষ তো আর প্রতিদিন জন্মান না। এ ব্যাপারে অনেকেই একমত। কিন্তু সাহিত্য জগতে কিছু পরিচিতি তো নিশ্চয়ই থাকতে হবে, নয় কি? সাহিত্যের ভাণ্ডারে তার তেমন অবদান না থাকলেও অন্য কাজে তিনি ছিলেন, মুজতবা আলীর ভাষায়, ‘হরফর মাওলা’। কোনো দেবতাকে কখন কীভাবে তুষ্ট করতে হয় এটি তার ভালোই জানা ছিল, আর তাই গান গেয়ে তিনি জিয়াউর রহমানকে পরিপূর্ণভাবে তুষ্ট করতে পেরেছিলেন। কথায় বলে না রতনে রতন চেনে।

স্বাধীনতা পদকের জন্য তাকে মনোনীত করার কারণে দেশব্যাপী বিশেষ করে বোদ্ধা মহলে যে ঝড় উঠেছে তা খুবই যৌক্তিক। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য মনোনয়ন করা হলেও সাহিত্যকর্মের জন্য তিনি দেশব্যাপী তো দূরের কথা স্থানীয়ভাবেও পরিচিত নন। এ পদক স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত দিয়ে প্রদান করা হয় বিধায় সুপরিচিত নন এমন লোককে এ ধরনের পদক দেওয়া মানে পদকের শুধু অবমূল্যায়ন করাই নয় বরং অবমাননা করাও বটে। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এক প্রজ্ঞাবান নেতা নূহ-উল-আলম লেনিন খুব মূল্যবান কথা বলেছেন, যা সবার বিবেচনার বিষয়বস্তু হওয়ার যোগ্য।

তিনি সম্প্রতি এক ফেইসবুক পোস্টে লিখেছেন-

নোবেল পুরস্কারের জন্য কেউ কি দরখাস্ত করে? রাজনৈতিক বিবেচনায় পুরস্কার প্রদান কি ন্যায়সঙ্গত? অশিক্ষিত/ অর্ধ শিক্ষিত আমলা ও সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, গবেষণা ইত্যাকার বিষয়ে যার/যাদের জ্ঞান নেই তিনি মন্ত্রী হলেই কি পুরস্কার বাছাইয়ের যোগ্য বিবেচিত হবেন? আমরা জাতি হিসেবে কি এতটাই মেধাশূন্য যে আমির হামজা আর রইজ উদ্দিনদের মতো নামগোত্রহীন ব্যক্তিদেরই দেশের সর্বোচ্চ সম্মাননার জন্য আমাদের খুঁজে বের করতে হয়?

কতিপয় অনুরোধ সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়াকে আমলা মুক্ত করুন।

এবারই যে একজন অখ্যাত লোককে এই পুরস্কারে মনোনীত করে সমালোচনার সূত্রপাত হলো তা নয়, অতীতেও এমনটি ঘটেছে একাধিকবার। তবে এ ব্যাপারে সমস্ত রেকর্ড ভঙ্গ করে বঙ্গবন্ধুর খুনি জিয়াউর রহমান এমন এক যুদ্ধাপরাধী-রাজাকারকে স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছিলেন, যে বলেছিল ১৯৭১ সালে হিন্দু মহিলাদের ধর্ষণ করা ছিল ইসলামের দৃষ্টিতে জায়েজ। শর্ষিনার পীর নামক স্বাধীনতাবিরোধীকে স্বাধীনতা পদক দিয়ে জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে তার অবস্থানের বিষয়টিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছিলেন। তিনি যদি সত্যিই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের হতেন তাহলে এহেন এক রাজাকারের হাতে স্বাধীনতা পদক তুলে দেওয়ার সময় নিশ্চয়ই তার হাত কাঁপার কথা ছিল। একইভাবে জয় বাংলা শ্লোগানকে দেশান্তরে পাঠিয়ে শাহ আজিজ, জাদু মিঞা, সোলেমান, কর্নেল মোস্তাফিজ গংসহ বহু রাজাকারকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়াতেও জিয়ার ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ হতে বাধ্য বৈকি।

প্রশ্ন উঠেছে এই বাছাই প্রক্রিয়ায় কারা অংশ নেন এবং তারাইবা কতটুকু জ্ঞানী মানুষ। শুধু আমাদের দেশেই নয়, এমনকি নোবেল শান্তি পুরস্কারের ব্যাপারেও অপাত্রকে বেছে নেওয়া হয়– এরকম নজির রয়েছে ভুরি ভুরি। শান্তিতে নোবেল দেওয়া হয়েছিল ড. কিসিঞ্জার নামক যুক্তরাষ্ট্রের এমন এক প্রতিরক্ষা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে যার উত্থান এবং দাপটের মূলে ছিল বিশ্বময় অশান্তির বিস্তার। তার হাত ছিল লক্ষ মানুষের রক্তে রঞ্জিত। ইন্দোনেশিয়ার জাতির জনক আহম্মেদ সুকর্ণকে সামরিক বিদ্রোহের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত এবং একই সাথে কমবেশি ২০ লক্ষ লোককে হত্যার ঘটনায় কিসিঞ্জারের ভূমিকা একটি ঐতিহাসিক সত্য। ১৯৬৫ সালে কিসিঞ্জার জাকার্তা গিয়েছিলেন সুকর্ণবিরোধী অভ্যুত্থানের নীলনকশা প্রণয়নের জন্য। পরবর্তীতে ওই নকশাই বাস্তবায়ন করেছিল জেনারেল সুহার্তো। চিলিতে আলেন্দের পতন এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের হত্যার জন্য যে ব্যক্তি দায়ী। অধ্যাপক ড. ইউনুস হলেন আর একজন বিতর্কিত ব্যক্তি যাকে শান্তির জন্য নোবেল পদক দেওয়া হয় অথচ তিনিই বাংলাদেশের আইন ভঙ্গ করে অবসরের বয়স অতিক্রান্ত হওয়ার পরেও পদত্যাগ করতে নারাজ ছিলেন। কিছুদিন পূর্বে শ্রমিকদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। ভারতেও যে রাষ্ট্রীয় পদকের মনোনয়নের ব্যাপারে বিচক্ষণতার অভাব থাকে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপধ্যায়কে মৃত্যুর মাত্র কয়েক সপ্তাহ পূর্বে পদ্মশ্রী নামক একটি তুলনামূলক নিম্ন পদকের জন্য মনোনীত করা। গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপধ্যায় শুধু বাংলা গানের জগতেই কিংবদন্তী কণ্ঠশিল্পী ছিলেন না, সমস্ত ভারতবর্ষেই তিনি ছিলেন একজন প্রবাদপ্রতিম গায়িকা। ওই অর্থে ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ পদক ‘ভারত রত্ন’ তার অনেক আগেই প্রাপ্য ছিল, যা আরেক প্রবাদপ্রতিম শিল্পী লতা মুঙ্গেশকরকে যথার্থভাবেই দেয়া হয়েছিল। লতা নিশ্চয়ই এর দাবিদার ছিলেন কিন্তু সন্ধ্যাও যে এটি পাওয়ার অধিকারী ছিলেন– সংগীত জগতের সাথে পরিচিত সকলেই একথা বলছেন। একইভাবে ভারতবর্ষে সংগীতের ঈশ্বর নামে পরিচিত হেমন্ত মুখোপধ্যায়কে ভারত রত্ন দেওয়া হয়নি বরং শেষ বয়সে পদ্মশ্রীর জন্য মনোনীত করলে হেমন্তও তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। সৌমিত্রের ব্যাপারেও প্রথমে একই ঘটনা ঘটেছিল। শেষ বয়সে শুধু পদ্মশ্রীর জন্য মনোনয়নের ফলে সন্ধ্যা যে অপমান বুকে নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছিলেন, তা ভুলে যাওয়ার নয়।

দিন তিনেক আগে রোগ শয্যায় শায়িত সর্বজন পূজনীয় গাফফার ভাই ফোন করে উত্তেজিত কণ্ঠে জানালেন লন্ডনে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী তারেক রহমানের উপদেষ্টা, অধ্যাপক নাম ব্যবহারকারী জনৈক ব্যক্তি এ মাসের ২৯ তারিখে কিছু প্রবাসীকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সম্মাননা দেওয়ার জন্য হাউস অব কমন্সে একটি রুম ভাড়া করেছেন, যা যে কেউই ভাড়া করতে পারে। প্রশ্ন উঠেছে তিনি সম্মাননা দেয়ার কে? যিনি নিজে ১৯৭১-এ যুবক থাকা সত্ত্বেও মুক্তিযুদ্ধে যাননি, তাকে এই কর্তৃত্ব কে দিল? যাদেরকে এই ব্যক্তি সম্মাননার তালিকায় রেখেছেন, তাদের অনেককেই রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ঘোষণা দেওয়া হয়নি। তাই এই ব্যক্তি নিজ থেকে তাদের এই স্বীকৃতি দিয়ে এবং সম্মাননার প্রস্তাব করে মূলত রাষ্ট্রদ্রোহীতাই করছেন, কেননা তিনি রাষ্ট্রের ক্ষমতা নিজে হাইজ্যাক করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন, যেটি তার রাজনৈতিক গুরু, জিয়াউর রহমান করেছিল অস্ত্রের সাহায্যে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা হস্তগত করে। এই ব্যক্তি লন্ডনের বাংলা চ্যানেলগুলোর টকশোতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার, শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের এবং এমনকি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধেও বাক্যের ঝড় তোলেন, ব্যস্ত হন তারেক রহমান, জিয়াউর রহমান এবং তার মায়ের বন্দনায়। বেশ কয়েকবার তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয় গাফফার ভাইয়ের সাথেও দুর্ব্যবহার করার ধৃষ্টতা দেখিয়ে তার অসাড়ত্ব প্রমাণ করেছিলেন।

শেষ করার আগে বলতে চাই রাষ্ট্রীয় পদকের মনোনয়নের জন্য একটি শক্তিশালী বাছাই কমিটির প্রয়োজন রয়েছে যাতে থাকবেন স্বীকৃত এবং সর্বজন পরিচিত প্রজ্ঞাবান, জ্ঞানী এবং বোদ্ধা ব্যক্তিগণ– আইন, সাংবাদিকতা, অধ্যাপনা, ইতিহাস, সাহিত্য, চিকিৎসা প্রভৃতি পেশায় যাদের ব্যুৎপত্তি প্রতিষ্ঠিত এবং প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। কারণ এ ধরনের একটি কমিটিই উপযুক্ত ব্যক্তিদের মনোনীত করতে পারবে। বহুকাল ধরে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনকে মানুষ জিজ্ঞাসা করেন শাহরিয়ার কবিরের মতো একজন পরীক্ষিত ঋষিতুল্য ব্যক্তিকে কেন পদক দেওয়া হচ্ছে না? গাফফার ভাইও প্রায়ই বলেন সরকার কি পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বা অধ্যাপক স্বপ্নীলের মতো লোককে চেনে না? এর সাথে আরো বহু নাম যোগ করা যায় যারা জাতীয়ভাবে স্বীকৃত, প্রজ্ঞায় এবং চিন্তা-চেতনায় আশীর্বাদপুষ্ট, যাদের অবদানের কথা গোটা দেশবাসীই জানেন। এ ধরনের মনীষীদের খুঁজে বের করতে দূরবীনের প্রয়োজন হয় না। আরেকটি কথা, বর্তমানে আবেদন করার যে পদ্ধতি রয়েছে তার অবসান ঘটিয়ে এই বিশেষজ্ঞ কমিটির ওপরই দায়িত্ব দিতে হবে পদকপ্রাপ্তির জন্য যোগ্য লোকদের বাছাই করার জন্য। গাফফার ভাইয়ের মতো অভিভাবকতুল্য ব্যক্তিকে যার জ্ঞানের ভাণ্ডার মহাসমুদ্রের মতোই অতল, তাকে অবশ্যই এই কমিটিতে রাখতে হবে। ভবিষ্যতেও যেন এ ধরনের আমির হামজা জাতীয় বিতর্কিত ব্যক্তিকে পুরস্কারের জন্য বাছাই করে সরকার বিব্রতকর অবস্থায় না পড়ে, সেদিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এই সরকার, যাদের জন্য আমরা গর্বিত, যে চেতনাধারীদের আমরা অনাদিকাল ক্ষমতায় দেখতে চাই, তাদের গায়ে যেন কোন কালিমা না লাগে।

Related Posts

উপ-সম্পাদকীয়

দিদারুল ইসলাম: যে মৃত্যু হিমালয়ের চেয়েও ভারী

August 1, 2025
19
উপ-সম্পাদকীয়

জালালাবাদঃ চলছে সংঘাত আর বিদ্বেষের আবাদ : সুব্রত বিশ্বাস

June 15, 2023
79
No Result
View All Result

Recent Posts

  • নিউইয়র্কে গণগ্রেপ্তার নিয়ে বিভ্রান্তি, জনমনে আতঙ্ক, ল-ইয়ারদের আয় বাড়ছে
  • এ বার রাশিয়ার দুই তেলশোধক সংস্থার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি ট্রাম্প‘র
  • শুনানি শেষ, শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আর্জি !
  • একে-৪৭ দিয়ে ‘সৈন্য’দের হত্যা! মার্কিন সেনা কমতেই মাথাচাড়া আইএস‘র
  • আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন হলে বাংলাদেশের মানুষ মেনে নেবে না-জয়

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version