Wednesday, July 2, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home মুক্তিযুদ্ধ

বয়রার যুদ্ধ : মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় বিমান বাহিনীর শ্রেষ্ঠত্ব

September 22, 2020
in মুক্তিযুদ্ধ
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
129
VIEWS
Share on Facebook

সন্ধান২৪.কম ডেস্ক : বয়রার যুদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধের প্রাক্কালে ১৯৭১ সালের ২২ নভেম্বর তারিখে সংগঠিত একটি আকাশ যুদ্ধ যেটি ভারতীয় বিমান বাহিনী ও ভারতীয় আকাশ সীমায় অনুপ্রবেশকারী পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমানের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিলো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অংশ হিসাবে গরিবপুরের যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী মুক্তিবাহিনীর (বাঙালি গেরিলা যোদ্ধা) বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত ছিলো যাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নও জড়িয়ে পড়ে। পাকিস্তানের স্থল বাহিনী ঢাকায় অবস্থিত পিএএফ-এর নিকট থেকে সরাসরি বিমান সহায়তা পায় এফ-৮৬ স্যাবর জেটের দ্বারা। এই আকস্মিক আক্রমণ মোকাবেলা করার জন্য ৪টি ফোলল্যান্ড জিনাট-এর একটি বহর মূল ঘাটি ১০০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত খড়গপুরের নিকটবর্তী কালাইকুন্ড হতে দমদম (কোলকাতা বিমানবন্দর)’এ স্থানান্তরিত করা হয়। এই বহরের নেতৃত্বে ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট রয় অ্যান্ড্রু ম্যাসে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় ও পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর মধ্যে প্রথম সরাসরি সম্পৃক্ততার কারণে এই যুদ্ধটি ছিলো একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এটিকে গরিবপুরের যুদ্ধের একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হিসাবে বিবেচনা করা হয় যেখানে মিত্র বাহিনী সফলভাবে গরিবপুর এলাকায় অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর একটি ব্রিগেডকে পরাজিত করতে সক্ষম হয় এবং ফলশ্রুতিতে তাদের চরম হতাহত করে।

‘বয়রা যুদ্ধ’ নামকরণ করা হয়েছে গরিবপুর এলাকার সন্নিকটবর্তী বয়রা ভূখণ্ড থেকে এবং কার্যত এটি যেহেতু এটি আকাশ পথে সংগঠিত হয়েছিলো সেহেতু এটি বয়রার আকাশ যুদ্ধ হিসাবেই চিহ্নিত হওয়া উচিত।

গরিবপুর গ্রামের সমন্বয়ে গঠিত বয়রা মুখ অঞ্চলটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাংশের অভ্যন্তরভাগে অবস্থিত, যেটি উভয় দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিস্থল ছিলো। ভারত থেকে যশোরে আসার একটি মহাসড়ক অন্তর্ভুক্ত থাকায় এর নিয়ন্ত্রণ নেওয়া উভয় পক্ষের জন্যই অত্যাবশ্যক ছিলো।

ভারতের ১৪নং পাঞ্জাব ব্যাটেলিয়ন ২১ নভেম্বর তারিখে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে অবস্থিত গরিবপুরের পার্শ্ববর্তী এলাকা দখল নেওয়ার জন্য ৪৫ ক্যাভার্লি থেকে প্রাপ্ত ১ স্কোয়াড্রন ১৪ পিটি-৭৬ ট্যাংক বহরের সহায়তায় অগ্রসর হয়। এই অগ্রসর হওয়ার পদক্ষেপটি একটি চমৎকৃত ঘটনা হিসাবে পরিগণিত হতো, কিন্তু পূর্বের দিন উভয় সেনাদলের টহল সেনাদের মধ্যে সংগঠিত সংঘর্ষের ফলশ্রুতিতে পাকিস্তানি সেনা দলকে এই আসন্ন আক্রমণ সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছিলো। এম২৪ চ্যাফি হালকা ট্যাংকে সজ্জিত ৩য় স্বতন্ত্র আর্মার্ড স্কোয়াড্রন দ্বারা সমর্থিত ১০৭ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেড যোগদানের মাধ্যমে পাকিস্তানি সেনা দলের সংখ্যা বৃদ্ধির দ্বারা অবিলম্বে এই অগ্রগমণের প্রত্যুত্তর দেওয়া হয়। সুবিশাল সেনাদলের সহায়তায় সংখ্যাধিক্যের কারণে শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী হয়ে পাকিস্তানি সেনারা মিত্র বাহিনীকে আঘাত করতে অবস্থান নেয়। কিন্তু দীর্ঘ বীরত্বব্যঞ্জক ইতিহাসের জন্য সুবিদিত ভারতীয় পাঞ্জাব ব্যাটেলিয়ন প্রতিহত করে এবং নিজেদের পালটা আঘাতের জন্য নিজেরা সুসংহত অবস্থান নেয়। আসন্ন পাকিস্তানি আক্রমণের প্রতিআক্রমন করার জন্য পদাতিক এবং রিকয়েললেস রাইফেলধারীরা আত্মরক্ষামূলক অবস্থান গ্রহণ করে ট্যাঙ্ক বহরকে এগিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তী কয়েক ঘন্টায় কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা হ্রাসের ফলে হামলার সঠিক উৎস নির্ধারণ করতে ব্যর্থ হওয়া পাকিস্তানিদের আক্রমণকে ভারতীয় সেনারা বিচূর্ণ করে দেয়। আর, এই মুখোমুখি মোকাবেলায় ভারতীয় সেনাদলের আত্মরক্ষামূলক অবস্থানের বিপরীতে পাকিস্তানি ট্যাংক এবং পদাতিক বাহিনী আক্রমণাত্মক অবস্থান গ্রহণ করে। এই যুদ্ধটিই গরিবপুরের যুদ্ধ নামে খ্যাত।

মিত্র বাহিনীর সাথে সন্মুখ যুদ্ধকালীন হতাহতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকায় এবং মিত্র বাহিনীকে স্থানচ্যুত করাতে ব্যর্থ হয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আর্টিলারি ও যুদ্ধ বিমান সহায়তা চায়। ১৯৭১ সালের ২২ নভেম্বর সকালে ঢাকায় অবস্থিত পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে কিছু স্যাবর এমকে-৬ প্রেরণের মাধ্যমে তাতে সাড়া দেওয়া হয়। এটিই বয়রার যুদ্ধের সূচনা করে।

পাকিস্তান বিমান বাহিনীর জড়িত ইউনিটটি ছিল ১৪নং স্কোয়াড্রন টেইল-চপার্স, যাদের শক্তিমত্তা হিসাবে ছিলো ২০টি ক্যানডাইর স্যাবর এমকে৬। এগুলো ছিল ক্যানডাইর নির্মিত এফ-৮৬ স্যাবরের সংস্করণ যেগুলোতে এআইএম-৯ সাইডউইন্ডার মিসাইল সংযোজন দ্বারা মানোন্নীত করা এবং অধিক শক্তিশালী এ্যাভ্রো কানাডা ওরেন্ডা ইঞ্জিন দ্বারা চালিত। জার্মানি এবং ইরানের মধ্যে সম্পাদিত একটি গোপন চুক্তির ফলে এই স্যাবরগুলো পাকিস্তানে পাচার হয়ে আসে। এই স্কোয়াড্রনটির নেতৃত্বে ছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট পারভেজ মেহেদী কোরেশী যিনি পরবর্তীকালে সিএএস হিসাবে নিযোগ লাভ করেন যাতে তিনি পিএএফ-এর স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তার স্পষ্টাস্পষ্টি এবং সোজা-সাপ্টা কর্মকান্ডের জন্য সুবিদিত ছিলেন।

ঠিক কি কারণে অপেক্ষাকৃত নবীন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট কোরেশি একটি স্কোয়াড্রন বাহিনীর কমান্ডার হিসাবে নিয়োগ লাভ করেছিলেন (সাধারণতঃ একজন ‘স্কোয়াড্রন লিডার’ নেতৃত্ব দেন) তা অজ্ঞাত।

ভারতীয় বিমান বাহিনীর জড়িত ইউনিটটি ছিল আইএএফ ২২নং স্কোয়াড্রন সুইফ্টস্ যেটি সজ্জিত ছিলো পরিমার্জিত ফোলল্যান্ড জিনাট দ্বারা যা ‘স্যাবর হত্যাকারী’ (Sabre Slayer) নামে আখ্যায়িত হতো। এই স্কোয়াড্রনটি ছিলো কালাইকুন্ড বিমান বাহিনী ঘাটি ভিত্তিক এবং কলকাতায় সেক্টরের আকাশ সীমা প্রতিরক্ষায় নিযোজিত। এর একটি খন্ডিত অংশ কলকাতার দমদম বিমান বন্দরে অবস্থান নিয়েছিলো। এই ইউনিটটির নেতৃত্বে ছিলেন উইং কমান্ডার বিএস সিকান্দ (যিনি পরবর্তী কালে ‘এয়ার মার্শাল’ পদে নিয়োগ পেয়েছিলেন)।

যদিও ক্যানডাইর স্যাবর এমকে৬-কে ব্যাপকভাবে তার যুগের সেরা ‘ডগ ফাইটার’ (dogfighter) হিসাবে গণ্য করা হয়। জিনাট বুদ্ধিমত্তার সাথে স্যাবরকে উল্লম্ব অবস্থান গ্রহণে বাধ্য করে যেটিতে স্যাবরের দুর্বলতা ছিলো। অধিকন্তু, স্বল্প ওজন এবং যুথবদ্ধ আকৃতির কারণে জিনাট সচরাচর দৃশ্যমান হতো না, বিশেষত নিচুস্তরে যেখানে অধিকাংশ ডগ ফাইটার সংগঠিত হয় সেখানে এমনটি ঘটতো।

যেহেতু পিএএফ স্যাবর সীমান্ত এলাকায় আক্রমণ পরিচালনা করেছিলো সেহেতু তাদের দ্বারা এই স্থানে ভারতীয় ভূখণ্ডের আকাশ সীমা লঙ্ঘন ঘটে। ভারতীয় রাডারে সকাল ৮:১১ ঘটিকায় যশোর এলাকায় চার স্যাবরের প্রথম অনুপ্রবেশের ঘটনাটি ধারণ করা হয়। এদের বাঁধা দিতে দমদম বিমানবন্দর থেকে থেকে ২২নং স্কোয়াড্রনের চারটি জিনাট ছুটে যায়। যদিও যে সময় জিনাট বয়রা এলাকায় পৌঁছে ততক্ষণে স্যাবর তাদের নিজেদের ভূখণ্ডে ফিরে আসে। পাকিস্তানিদের দ্বিতীয় অভিযানটি সকাল ১০:২৮ ঘটিকায় ঘটে। এই ক্ষেত্রেও পুনরায় সময় মতো বাঁধা দেওয়া সম্ভব হয়নি এবং স্যাবরগুলো নিরাপদে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলো।

প্রায় ১৪:৪৮ ঘটিকায় রাডারে চারটি স্যাবরের অবস্থান ধরা পড়ে যেগুলো ভূমি থেকে প্রায় ২,০০০ ফুট (৬১০ মিটার) উঁচু দিয়ে উত্তর-পশ্চিম অভিমুখে ছুটে যাচ্ছিলো। এক মিনিটের মধ্যে দমদম ওআরপি থেকে সাড়া দেওয়া হয়। ১৪:৫১ ঘটিকায় ঘাঁটির অধিনায়ক ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট রায় অ্যান্ড্রু ম্যাসের নেতৃত্বে চারটি জিনাট ধেয়ে যায়। এটি রাডার কর্তৃক স্যাবরগুলো সনাক্ত করার তিন মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে ঘটে।

এই অংশের বিমান নিয়ন্ত্রক হিসাবে ছিলেন ফ্লাইং অফিসার কেবি বাগচী, যিনি জিনাটগুলোর দ্বারা স্যাবরগুলোকে নিশ্চল করে দিয়েছিলেন এবং বাঁধা দান সম্পর্কে নির্দেশনাগুলো জানাচ্ছিলেন। ইতিমধ্যে অতিবাহিত আট মিনিটে বেশ কিছু হামলা চালানো স্যাবরগুলো বয়রা ভূখন্ডে পৌঁছানো জিনাটগুলোর মুখোমুখি হয়ে অরেকটি আক্রমণ করার জন্য ঝাঁপ দেয়-তারা ছিলো ১,৮০০ ফুট (৫৫০ মিটার) উচ্চতায় এবং আক্রমণ করার জন্য ৫০০ ফুট (১৫০ মিটার)-এ নেমে আসার জন্য নিচে ঝাঁপ দেয়।

চারটি জিনাট দুটি ভাগে বিভক্ত হয় এবং হঠাৎ করে নিম্নগামী হয়ে স্যাবরগুলোর উপর আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রথম ভাগের জিনাটে ছিলেন ম্যাসে এবং ফ্রাইং অফিসার এসএফ সরোজ ছিলেন তার ডানা-সহচর হিসাবে। দ্বিতীয় ভাগটি গঠিত হয়েছিলো ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম এ গণপতি এবং ফ্রাইং অফিসার ডি লাজারাসকে নিয়ে। যেহেতু হঠৎ করে জিনাটগুলো নিম্নমুখী ঝাঁপ দিয়েছে সেহেতু দুটি স্যাবরের একটি অংশ হামলা থেকে ছিটকে বেরিয়ে পড়ে এবং নিজেদেরকে গণপতি ও লাসারাসের ঠিক সামনের একটি অবস্থানে এনে স্থাপন করে। উভয় বিমান চালকই তখন ২০মিমি কামান থেকে গোলাবর্ষণ শুরু করে দেন এবং উভয় স্যাবরই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গণপতি আর/টি’তে সামরিক বার্তা হিসাবে ‘খুন খুন খুন’ প্রেরণ করেন। পাকিস্তানি চালক পারভেজ মেহেদী কোরেশি এবং খালিল আহমেদ বয়রার আকাশে প্যারাস্যুটের মাধ্যমে নিরাপদে অবতরণ করেন কিন্তু যুদ্ধবন্দী হিসাবে মিত্র বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। পরিত্যক্ত স্যাবরগুলোর ধ্বংসাবশেষ ভারতের বনগাঁ গ্রামের কাছাকাছি গিয়ে ছিঁটকে পড়ে।

ইতোমধ্যে ম্যাসে অন্য স্যাবরের মুথোমুথি হতে গণপতি এবং লাসারাসের উপর অবস্থান নেন। স্যাবরের পাইলট উইং কমান্ডার চৌধুরী একজন সুদক্ষ বিমানযোদ্ধার ন্যায় পদক্ষেপ নেন, ম্যাসের হামলা নস্যাত করে দেবার জন্য তাকে অধিক কৌণিক অবস্থানে যেতে বাধ্য করেন যার ফলে তার ছোড়া গোলা লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়। গুলি করার সঠিক অবস্থানে ফিরে আসার অব্যহতি পর এবং লক্ষ্যস্থির করে ম্যাসে ৭০০ গজ (৬৪০ মিটার) দূরে অপর একটি গোলা নিক্ষেপ করেন এবং তার পোর্ট উইং-এ আঘাত করতে সক্ষম হন। এই সময় ম্যাসের বিমানের ডানদিকের কামান থেকে গুলি বন্ধ হয়ে যায়, কিন্তু স্যাবর পেছনো আগুন এবং ধোঁয়ার কুণ্ডুলি নিয়ে বাংলাদেশের সীমানায় ফিরে আসে। ম্যাসে বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি বাংলাদেশের আকাশসীমায় বিমানযুদ্ধটি ভালোভাবে সমাপণ করেছে এবং বিমান ঘুরিয়ে পুনরায় তার দলের অন্যদের সাথে যোগ দিলেন যারা তখন ঘাঁটিতে ফিরে আসার জন্য রওনা হযেছিলেন। প্রথমে এটা ধারণা করা হয়েছিলো যে, মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ স্যাবরটি পরবর্তীতে নিশ্চিতভাবেই বিধ্বস্ত হবে, কিন্তু যুদ্ধ পরবর্তী প্রতিবেদন নিশ্চিত করে সেই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত স্যাবরকে উড়িয়ে ঢাকার অদূরে অবস্থিত তেজগাঁও বিমানবন্দরে ফিরিয়ে নিয়ে এসে ম্যাসের দ্বারা আক্রান্ত উইং কমান্ডার চৌধুরী।

হাজার হাজার মানুষের সামনে সংঘটিত এই যুদ্ধটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত হিসাবে চিরভাস্বর হয়ে আছে এবং তাৎক্ষণিকভাবে চার বিমান চালক ভারত ও বাংলাদেশে রাতারাতি বিখ্যাত ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। তাদের ছবি, অস্ত্র-চিত্র ধারণকৃত জজ্বল্যমান স্যাবরগুলোর ছবি এবং পিএএফ-এর যুদ্ধবন্দিগণ বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়েছিলো। একাত্তর ডেস্ক থেকে সংগ্রহ

 

Related Posts

মুক্তিযুদ্ধ

মুক্তিযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের টেলিভিশনগুলো পশ্চীম পাকিস্থানকে সমর্থন করেছিল : কাবেরী গায়েন

July 30, 2023
144
মুক্তিযুদ্ধ

যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু পরিষদের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ৬ নভেম্বর

November 4, 2022
15
No Result
View All Result

Recent Posts

  • নিউইয়র্কে শিল্পকলা একাডেমি ইউএসএ’র যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
  • বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের প্রতিবাদে নিউইয়র্কে বিক্ষোভ
  • গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসে অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবি
  • নিউইয়র্কে জাহানারা ইমামের মৃত্যুবার্ষিকী এবং শাহরিয়ার কবিরের মুক্তির দাবি
  • যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে দিনব্যাপী ‘গ্লোবাল ভিলেজ অস্টিন বইমেলা’ অনুষ্ঠিত

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version