Friday, September 12, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত

ছয় দফা : স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা-মোস্তাফা জব্বার

December 8, 2020
in প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
25
VIEWS
Share on Facebook

ছয় দফা : স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা

।। মো স্তা ফা  জ ব্বা র ।।

এক

মুজিব জন্মশতবর্ষে আমি বাংলা ভাষাভিত্তিক জাতিরাষ্ট্র গঠনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা যুদ্ধ সংগঠিত করার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে আসছি। সেই ৪৭ সাল থেকে ধাপে ধাপে কেমন করে তিনি বাংলার জনগণকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ে তোলার যুদ্ধে সৈনিক হিসেবে গড়ে তুলেন সেটি আলোচনা করার এটিই উত্তম সময়। এই ছোট নিবন্ধটিতে হাতের কাছে পাওয়া দলিলপত্রাদি পর্যালোচনা করে জাতির পিতার অত্যন্ত কার্যকর একটি কর্মসূচি ছয় দফা নিয়ে আলোচনা করছি। ছয় দফা আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই কর্মসূচির হাত ধরেই আমার বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে সম্পৃক্ত হওয়া। ১৯৬৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র হিসেবে প্রথম উপলব্ধি করি পাকিস্তান নামক যে রাষ্ট্রটিতে তখন বাস করি সেটি আমাদের স্বাধীনতা নয়-দাসত্ব। জাতির পিতার ছয় দফাতেই সেই সচেতনতা তৈরি হয়।

ইতিহাস বলে পূর্ববঙ্গের জনগণ ১৯৪৯ সাল থেকে স্বায়ত্তশাসনের দাবি করে আসছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ নিরবচ্ছিন্নভাবে পূর্ব বাংলার জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছে। ছয় দফা আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক আন্দোলনের একটি প্রকাশ্য রূপ মাত্র।

১০ জানুয়ারি ১৯৬৬ পাক-ভারত তাসখন্দ চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে শেখ মুজিব অভিনন্দিত করেন। ১৩ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান হিন্দুদের সম্পত্তি নিয়ে শত্রু সম্পত্তি সংক্রান্ত এক আদেশনামা জারি করেন। এই আদেশের ফলে দেশব্যাপী দেশের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের জায়গা সম্পত্তি নিয়ে সরকার সমর্থিত সন্ত্রাসীদের উৎপাত বেড়ে যায়। ফলে হিন্দু সমাজ বিপন্ন বোধ করতে থাকে। অপরদিকে সরকার শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে একের পর এক হয়রানিমূলক মামলা দায়ের অব্যাহত রাখে। রাষ্ট্রবিরোধী বক্তৃতা দানের অভিযোগে ১৯৬৬ সালের ২৮ জানুয়ারি দায়েরকৃত পাকিস্তান দণ্ডবিধির ১২৪(ক) ধারা মতে এক বছর এবং জননিরাপত্তা আইনের ৭(৩) ধারা মোতাবেক আরও এক বছরের জন্য তাকে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে জেলে পাঠানো হয়। উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করা হলে বিচারপতি আর.টি. তালুকদার তাকে অন্তর্র্বর্তীকালীন জামিনে মুক্তির আদেশ প্রদান করেন। জেলগেটে শেখ মুজিবকে বিপুল সংবর্ধনা দেয়া হয়। মোনায়েম খান আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবকে জেলে আবদ্ধ রাখার জন্য ষড়যন্ত্র করতে থাকেন। তিনি ঘোষণা করলেন যে, তিনি যতদিন পূর্ববঙ্গের গভর্নর থাকবেন ততদিন শেখ মুজিবকে জেলে থাকতে হবে। গভর্নরের হয়রানি ও তাসখন্দ চুক্তির (১৯৬৬, ১০ জানুয়ারি) ফলে পশ্চিম পাকিস্তানেও অসন্তোষ দেখা দেয়। পশ্চিম পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি দলের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে লাহোরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর বাসভবনে ৫ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় সম্মেলন আহ্বান করা হয়। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ উক্ত সম্মেলনে যোগদানের ব্যাপারে প্রথম দিকে মনস্থির করতে পারেনি। অবশেষে মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, নুরুল ইসলাম চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদল এতে যোগদান করেন। অন্যান্য দল থেকে ১১ জন প্রতিনিধি ঢাকা থেকে যান, তবে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে ৬০০ এর অধিক সদস্য উক্ত সম্মেলনে যোগদান করেন। শেখ মুজিবুর রহমান উক্ত সম্মেলনের সাবজেক্ট কমিটির সভায় ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখে ছয় দফা উত্থাপন করে পূর্ব বাংলার অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক স্বার্থকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরেন।

বঙ্গবন্ধু বলেন, পূর্বপাকিস্তানবাসীর বাঁচার দাবিরুপে ৬-দফা কর্মসূচি… আমার প্রস্তাবিত ৬-দফা দাবিতে যে পূর্ব পাকিস্তানের সাড়ে পাঁচ কোটি শোষিত-বঞ্চিত আদম সন্তানের কথাই প্রতিধ্বনিত হইয়াছে, তাতে আমার কোন সন্দেহ নাই।’ লাহোরের সম্মেলনে শেখ মুজিব প্রাথমিকভাবে যে ৬-দফা উত্থাপন করেন তার প্রস্তাবে ছিল,

প্রথমত লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তানকে একটি ফেডারেশনে রূপান্তর করা, সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিক্তিতে নির্বাচন, সরকার হবে পার্লামেন্টারি পদ্ধতির, আইন পরিষদের সার্বভৌমত্ব, বৈদেশিক সম্পর্ক, প্রতিরক্ষা থাকবে কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে অন্যান্য খাত প্রাদেশিক সরকারের হাতে, দুটি পরস্পর বিনিময়যোগ্য মুদ্রা বা পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ একটি মুদ্রা ব্যবস্থা যাতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে অর্থ পাচার না হতে পারে। এছাড়া পাকিস্তানের প্রদেশগুলোর হাতে শুল্ক ধার্য করার ক্ষমতা অর্পণ এবং এ ব্যবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রদেশের শুল্ক-আয়ের একটি অংশ প্রদান, পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মুদ্রার পৃথক হিসাব রাখা সম্পর্কিত এবং শেষ দফা টি ছিল প্রতিটি প্রদেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আধা-সামরিক বাহিনী বা আঞ্চলিক সেনাবাহিনী থাকতে হবে।

এটি ছিল বস্তুত পাকিস্তানের রাষ্ট্রকাঠামোতে বাঙালিদের স্বাধীন রাষ্ট্রেরই নামান্তর।

১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত এক বার্তাতে বলা হয়, শেখ মুজিব কর্তৃক উত্থাপিত ছয় দফা সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী পশ্চিম পাকিস্তানের প্রায় সব এবং পূর্ব পাকিস্তানের আওয়ামী লীগ ব্যতীত অন্যান্য দলের কোন নেতাই সমর্থন করেননি। লাহোরে অনুষ্ঠিত ১০ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে শেখ মুজিব তার ৬-দফা সম্পর্কে বলেন- সাম্প্রতিক পাক-ভারত যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন এবং দেশরক্ষায় পূর্ব পাকিস্তানকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার প্রশ্নটা মুখ্য হইয়া দেখা দিয়েছে। প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রশ্নটাকে প্রাদেশিকতা বলিয়া চিত্রিত করা উচিত নয়।.. সাম্প্রতিক যুদ্ধকালে পূর্ব পাকিস্তান সম্পূর্ণরূপে পশ্চিম পাকিস্তান হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়াছিল এবং পাকিস্তানের প্রতি পূর্ব পাকিস্তানবাসীর অকৃত্রিম ভালোবাসাই আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি রক্ষার ব্যাপারে সুসংহত রাখিয়াছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানবাসী দেশ রক্ষার ব্যাপারে তাহাদের প্রদেশের স্বয়ংসম্পূর্ণতার প্রয়োজনীয়তা হাড়ে হাড়ে অনুভব করিতে থাকে।… দেশ রক্ষা ও অর্থনীতি ক্ষেত্রে উভয় প্রদেশ যদি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আত্মনির্ভরশীল হয় তাহা হইলে জাতি তাহাদের মাতৃভূমির সংহতির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত যে কোন হামলা অধিকতর সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলা করিতে সক্ষম হইবে।… প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন জাতি ও সংহতির কোন ক্ষতি তো করবেই না বরং পাকিস্তানকে আরও বেশি শক্তিশালী করিবে।.. পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ কার্যকরী সংসদ কর্তৃক পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে আলোচনার পূর্বে তাসখন্দ ঘোষণা সম্পর্কে এই পর্যায়ে তিনি কোন মতামত প্রকাশ করবেন না। এবং ১২ ফেব্রুয়ারি একই পত্রিকাতে বলা হয়, সম্মেলনের আয়োজকগণ শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক উত্থাপিত ছয় দফা নিয়ে কোন ধরনের আলোচনা সম্মেলনে করতে রাজি হননি। ফলে শেখ মুজিব এবং তার প্রতিনিধিদল উক্ত সম্মেলনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফিরে আসেন। ঢাকা বিমানবন্দরে শেখ মুজিব সাংবাদিকদের নিকট জাতীয় সম্মেলনের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কারণ ব্যাখ্যা করে বক্তব্য রাখেন তার বক্তব্য ঢাকার দৈনিকগুলোতে পরেরদিন প্রকাশিত হয়।

এদিকে চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের এমএ আজিজ, আব্দুল্লাহ আল হারুন এবং এমএ হান্নান ৬ দফার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি সর্বপ্রথম বিবৃতি প্রদান করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি সমর্থন জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করলে ৬ দফা অনেকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তবে ৬ দফার পক্ষে এবং বিপক্ষে পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তান এমনকি আওয়ামী লীগও দ্বিধা বিভক্তিতে লিপ্ত হয়। কাউন্সিল মুসলীম লীগ ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ দফার কড়া সমালোচনা করে বিবৃতি প্রদান করে। জামায়াতে ইসলাম এবং নেজামে ইসলামও ছয়-দফার বিরুদ্ধে বক্তব্য প্রদান করে। ১৭ ফেব্রুয়ারি সরকার নওয়াবজাদা নসরুল্লাহসহ ৫ জন বিরোধী দলীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করে। ঐদিন শেখ মুজিব পুরানা পল্টন আওয়ামী লীগ অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে ৬-দফার বিষয়বস্তুর ওপর বিশদ ব্যাখ্যা দেন। (দৈনিক ইত্তেফাক,১৮-২-১৯৬৬) বস্তুত আওয়ামী লীগ পূর্ব বাংলার জনগণের মুক্তি, স্বাধীনতা, স্বায়ত্তশাসন অধিকার প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি নিয়ে সংগঠনের জন্মলগ্ন থেকে যে চিন্তা-ভাবনা ও আন্দোলনের সূচনা করেছিল শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ৬-দফা দাবির মধ্য দিয়ে তা মূর্ত হয়ে উঠল। শেখ মুজিব এই ঘটনার মধ্য দিয়ে আবির্ভূত হলেন বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহান নেতা হিসেবে। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এই সময় আওয়ামী লীগ পূর্ব বাংলার রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠল। একুশে ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে শেখ মুজিবের ছয় দফার সামগ্রিক প্রস্তাবনামা অনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন লাভ করে। ১৯৬৬ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তারিখ থেকে ছয়-দফা আওয়ামী লীগের দলীয় ইশতেহারে পরিণত হয়। এনডিএফ এবং নেজামে ইসলাম ঐক্যজোট গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করলে ২৩ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগ এবং শেখ মুজিবুর রহমান তাতে সাড়া দেননি। আওয়ামী লীগ উক্ত ৬-দফা গ্রহণ করার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম লালদীঘি ময়দানে প্রথম জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত জনসভায় শেখ মুজিব দেশ ও দেশের বৃহত্তর কল্যাণে যে কোন ত্যাগ স্বীকারের ঘোষণা প্রদান করেন। ছয়-দফা দাবি পেশ করার সঙ্গে সঙ্গে সারা দুনিয়া জেনে যায় যে বাঙালিদের আঘাত কোথায়? বাঙালি কি চায়। বাঙালির কোন স্বাধীনতা নেই।

আগেই বলা হয়েছে যে, চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দে ৬-দফার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করেন। লালদীঘির জনসভা ছিল জনসমাবেশে পরিপূর্ণ। এই জনসভার মধ্য দিয়ে শেখ মুজিব ৬-দফার পক্ষে জনমত গঠন শুরু করেন। তার পরপরই তিনি নোয়াখালী জেলা মাইজদী কোর্ট আওয়ামী লীগের বার্ষিক সম্মেলনে ৬ দফার পক্ষে ভাষণ দেন। তিনি বিশেষ করে ঐক্যজোট গঠনের সমালোচনা করে বলেন:

আমরা আর নেতাদের ঐক্যে বিশ্বাস করি না। আমরা জনগণের ঐক্যে বিশ্বাসী এবং জনগণের ঐক্য কায়েমের প্রত্যাশী। আমরা চাই তথাকথিত প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের রাজনীতির অবসান ঘটুক এবং রাজনীতি মানুষের অধিকারে আসুক। বিবেকের দংশন যিনি অনুভব করেন, আসুন আওয়ামী লীগের ৬ দফা কর্মসূচিকে সমুন্নত করে তুলি। (দৈনিক ইত্তেফাক, ২৮-২-১৯৬৬)

আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ সময়ে দেশের সর্বত্র জনসভা অনুষ্ঠিত হতে থাকে। সরকার তীক্ষè দৃষ্টি রাখছিলেন এই ঘোষণার পর থেকে। পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা এসব জনসভা সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ সরকারের নিকট পেশ করে।

ঢাকা। প্রথম লেখা ১৬ অক্টোবর, ২০২০। সর্বশেষ সম্পাদনা ৬ ডিসেম্বর, ২০২০।

(মতামত লেখকের নিজস্ব)

[লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ,  কলামিস্ট, দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাসের চেয়ারম্যান- সাংবাদিক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যারের জনক]

mustafajabbar@gmail.com

 

Related Posts

নিউ ইয়র্ক

নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে পুড়িয়ে দেয়ার প্রবাসীদের প্রতিক্রিয়া

September 7, 2025
5
প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত

উত্তর আমেরিকায় বাটপারদের রাজত্বে কমিউনিটি অসহায়

September 4, 2025
9
No Result
View All Result

Recent Posts

  • সাংবাদিককে ‘স্টুপিড’ বলায় তোপের মুখে বাংলাদেশ সোসাইটি, ক্ষমা চেয়ে রক্ষা
  • বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী পালন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
  • নুরাল পাগলের লাশ পোড়ানোর ঘটনায় যা বললেন তাহেরি
  • নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে পুড়িয়ে দেয়ার প্রবাসীদের প্রতিক্রিয়া
  • অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের হাতকড়া ও শিকল পরিয়ে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version