সন্ধান রিপোর্ট ঃ গত ৩০ মে নিউইয়র্কে দুটি পৃথক সংগঠন আলাদা আলাদা ভাবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী পালন করে।
বিকেল ৫টায় নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন রেষ্টুরেন্টের সামনে জ্যাকসন হ্ইাটস এলাকাবাসী,নিউইয়র্র্ক এবং একই সময়ে জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপি জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী পালন করে।
জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে জ্যাকসন হাইটস এলাকাবাসী দোয়া মাহফিল,তবারক ও জায়নামাজ বিতরণ করে। বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়রের উপদেষ্টা ফাহাদ সোলায়মান, সংগঠনের সভাপতি শাকিল মিয়া,সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলম নমী, জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বাষির্কী উদযাপন পরিষদের আহবায়ক দেওয়ান মনির,প্রধান সমন্বয়কারী সারওয়ার খান বাবু,সমন্বয়কারী রফিকুল ইসলাম ডালিম,ফারুক হোসেন মজুমদার প্রমূখ। এখানে বক্তরা বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান একজন ক্ষণজন্মা পুরুষ। কেন না, তিনি স্বল্পসময়ের মধ্যেই বাংলাদেশকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। তার হাত ধরেই দেশের যত উন্নয়নের সূচনা ঘটে। তিনি হলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি। বাংলাদেশ যে ভাতে-মাছে বাংলাদেশ সেটি জিয়াউর রহমানের সময়ই প্রচলন হয়। সেসময় কৃষি, শিল্প, গার্মেন্ট সব খাতেই উন্নয়নের সূচনা হয়।
অপর দিকে ডাইভারসিটি প্লাজায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপি শোক সভায় সভাপতিত্ব করেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি মোঃ অলিউল্লাহ আতিকুর রহমান।
প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় নিবার্হী কমিটির সদস্য, আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নিবার্হী কমিটির সদস্য ও যুুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাইদ।
কেন্দ্রীয় নিবার্হী কমিটির সদস্য ও যুুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি গিয়াস আহমেদ বলেন,জিয়াউর রহমান শুধু স্বাধীনতার ঘোষক নন, তিনি বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। আমাদের বাংলাদেশের আপসহীন নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুস্থতা কামনা করছি। সেইসঙ্গে খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।