Thursday, September 11, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

ডলারের দাম আরও ২.৩৫ টাকা বাড়ল

June 3, 2022
in অর্থনীতি
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
0
VIEWS
Share on Facebook

ডলারের বিপরীতে টাকার রেকর্ড অবমূল্যায়ন হয়েছে। একদিনের ব্যবধানে অর্থাৎ বুধবারের তুলনায় বৃহস্পতিবার ডলারের দাম এক লাফে ১ টাকা ৭৫ পয়সা থেকে ২ টাকা ৩৫ পয়সা পর্যন্ত বেড়েছে।

আমদানির জন্য ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে। গত বুধবার আমদানির জন্য প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছিল ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা দরে। নগদ ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯৪ থেকে ৯৭ টাকা দরে।

এক দিনের ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বেশি টাকার অবমূল্যায়ন। এর আগে গত রোববার ডলারের দাম সর্বোচ্চ ১ টাকা ১৫ পয়সা বাড়ানো হয়েছিল। বাজারে ডলারের সংকট তীব্র আকার ধারণ করায় দাম বাড়ছেই।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপে ডলারের একক দর নির্ধারণ করার চার দিনের মাথায় বৃহস্পতিবার তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে ওইদিন থেকেই ব্যাংকগুলো নিজেদের চাহিদা ও সরবরাহ অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করেছে। ফলে বাজারে ডলারের দাম বেড়ে যায়। এদিকে বৃহস্পতিবার আন্তঃব্যাংকে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯০ টাকা দরে। আগের দিন ছিল ৮৯ টাকা। একদিনে আন্তঃব্যাংকে ডলারের দাম বেড়েছে ৯০ পয়সা থেকে এক টাকা।

এদিকে মুদ্রার বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক তদারকি জোরদার করেছে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার বিকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এতে প্রতিদিন বেলা ১১টার মধ্যে ব্যাংকগুলোকে বিনিময় হারের তিনটি তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে আমদানির জন্য গ্রাহকের কাছে ডলার বিক্রির দর, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স সংগ্রহ করার জন্য বিদেশে এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোকে দেওয়া দর এবং নেট ওপেন পজিশন লিমিট (এনওপি) বা প্রতিদিন লেনদেন শুরুর সময় ব্যাংকগুলোর হাতে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ। এই তিনটি তথ্য দিয়েই বাজারের ওপর নজরদারি জোরদার করবে।

সরকারি ব্যাংকগুলো বৃহস্পতিবার আমদানির জন্য গ্রাহকদের কাছে ডলার বিক্রি করেছে ৯০ টাকা ৯০ পয়সা দরে। বেসরকারি ব্যাংকগুলো বিক্রি করেছে সর্বোচ্চ ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে। বুধবার সব ব্যাংকই এ খাতে ৮৯ টাকা ১৫ দরে বিক্রি করেছে।

ফলে এক দিনের ব্যবধানে প্রতি ডলারের দাম ১ টাকা ৭৫ পয়সা থেকে ২ টাকা ৩৫ পয়সা পর্যন্ত বেড়েছে। রপ্তানি বিল সরকারি ব্যাংকগুলো কিনেছে গড়ে ৮৯ টাকা ৮০ পয়সা দরে এবং বেসরকারি ব্যাংকগুলো কিনেছে ৯০ টাকা ২৫ পয়সা দরে। রেমিট্যান্সে সরকারি ব্যাংক কিনেছে ৮৯ টাকা ৬০ পয়সা দরে এবং বেসরকারি ব্যাংক কিনেছে ৮৯ টাকা ৮০ পয়সা দরে।

এর আগে ২৬ মে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে ডলারের একক দর নির্ধারণ করে আন্তঃব্যাংকে ৮৯ টাকা এবং আমদানির জন্য ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা। এই দরে চার দিন ডলার বেচাকেনা হয়। এর মধ্যে রপ্তানিকারকরা রপ্তানি বিল নগদায়নে গড়িমসি শুরু করে। একই সঙ্গে এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো রেমিট্যান্সের ডলার ছাড় করতে দেরি করে। তারা বাড়তি দামের আশায় ডলার আটকে রাখছিল। এ তথ্য জানতে পেরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দামের ক্ষেত্রে সীমা আরোপ থেকে সরে আসে।

অন্যদিকে ডলার নিয়ে কারসাজির দায়ে ১৮টি ব্যাংকে অনুসন্ধান করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মধ্যে অনুসন্ধান শেষে ২টি ব্যাংকের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে। ১৪টি ব্যাংকে অনুসন্ধান শেষ করেছে। বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনা করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বাকি ২টি ব্যাংকে এখনো অনুসন্ধান চালাচ্ছে।

প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংকগুলো প্রতিদিন ডলারের একটি দর নির্ধারণ করে তা ঘোষণা করে। এ দরেই তাদের বৈদেশিক মুদ্রা বেচাকেনা করার কথা। কিন্তু একটি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ভুল তথ্য দিয়েছে। তারা যে দামে ডলার কেনাবেচা করেছে, সেই দামের চেয়ে কম দাম কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জানিয়েছে। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের কাছে ডলারের মজুত কমিয়ে দেখিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী ব্যাংক তার নির্ধারিত কোটার বেশি ডলার নিজেদের কাছে রাখতে পারে না। এজন্য ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ডলারের বেঁধে দেওয়া দামের সীমা প্রত্যাহার : রপ্তানি বিল নগদায়ন না করা এবং প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কায় ডলারের বেঁধে দেওয়া দামের সীমা প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। তবে হঠাৎ যেন ডলারের দাম বেশি বাড়িয়ে না ফেলা হয়, সেদিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো যাতে দাম বেশি বাড়াতে না পারে, সেদিকেও খেয়াল রাখার তাগিদ দেওয়া হয়।

ডলারের দামের সীমা তুলে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি যুগান্তরকে বলেন, ‘ব্যাংকের মাধ্যমে তথা বৈধ পথে প্রবাসী আয় কমে যাচ্ছে। এজন্য প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে ডলারের কোনো নির্দিষ্ট দাম থাকছে না। ব্যাংকগুলো বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ও চাহিদা বিবেচনায় ডলারের দাম ঠিক করবে। বৃহস্পতিবার থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে।’

প্রবাসী আয়ে ডলারের দাম বাজারমূল্যে নির্ধারণ হওয়ায় আমদানিতেও একইভাবে ডলারের দাম নির্ধারণ করা হবে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় নগদায়ন হবে বাজারমূল্যে। ব্যাংকগুলো যে দামে ডলার কিনবে, বিক্রি করবে এর চেয়ে কিছু বেশি দামে।

ডলারের দাম বাড়তে থাকায় গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সমঝোতার ভিত্তিতে ডলারের একক দর নির্ধারণ করেছিল। প্রবাসী আয় আনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য ডলারের দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ৮৯ টাকা ২০ পয়সা। এ দাম নির্ধারণের পর কমে গেছে প্রবাসী আয়। রপ্তানিকারকরাও বেঁধে দেওয়া দামে রপ্তানি বিল নগদায়ন করছেন না। এতে আমদানি বিল মেটাতে গিয়ে সংকটে পড়ে বেসরকারি খাতের কয়েকটি ব্যাংক।

এমন পরিস্থিতিতে বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আরএফ হোসেন। জানা যায়, এ সময় বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়। তাতেই ডলারের দামের সীমা তুলে দেওয়ার বিষয়ে একমত পোষণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বেঁধে দেওয়া দাম তুলে দেওয়া হলেও ডলারের বাজারে তদারকি জোরদার করবে বাংলাদেশ ব্যাংক, যাতে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করে মুনাফা করার সুযোগ না পান।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালের ২ মে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের বিপরীতে টাকার মানকে ভাসমান করে। অর্থাৎ বাজারই টাকার মান নির্ধারণ করবে। সেই থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক লিখিত কোনো আদেশ বা নির্দেশ দিয়ে টাকার অবমূল্যায়ন করছে না। বাজারই এর দাম নির্ধারণ করছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে বা বিক্রি করে টাকার মান ধরে রাখতে হস্তক্ষেপ করছে। কিন্তু সম্প্রতি চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলার বেচাকেনার মাধ্যমে দর নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিল না। যে কারণে অলিখিতভাবে বাজারে হস্তক্ষেপ করতে থাকে।

Related Posts

অর্থনীতি

ভারতে গেল  ইলিশ, আলু এলো বাংলাদেশে, দাম কমল কেজিতে ২০ টাকা

September 28, 2024
4
অর্থনীতি

লেবাননে ইসরায়েলের বড় মাত্রায় বিমান হামলা, নিহত ১০০

September 23, 2024
4
No Result
View All Result

Recent Posts

  • নুরাল পাগলের লাশ পোড়ানোর ঘটনায় যা বললেন তাহেরি
  • নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে পুড়িয়ে দেয়ার প্রবাসীদের প্রতিক্রিয়া
  • অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের হাতকড়া ও শিকল পরিয়ে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
  • বাংলাদেশের রাজবাড়ীতে নুরাল পাগলার দরবারে অগ্নিসংযোগ, নিহত ২ ! আহত অর্ধশত
  • যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ জার্সিতে হয়ে গেল কীর্তন মেলা

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version