Thursday, October 30, 2025
  • Login
No Result
View All Result
Advertisement
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • নিউ ইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • প্রবাস
  • খেলা
  • বিনোদন
  • ভারত-পাকিস্থান
  • প্রবন্ধ-নিবন্ধ-মতামত
  • আরো
    • অর্থনীতি
    • জীবনশৈলী
    • মুক্তিযুদ্ধ
    • সম্পাদকীয়
    • সাহিত্য
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • উপ-সম্পাদকীয়
সন্ধান
No Result
View All Result
Home উপ-সম্পাদকীয়

৯ মের আগে কেন জয়ের জন্য মরিয়া পুতিন

April 25, 2022
in উপ-সম্পাদকীয়
Reading Time: 1 min read
0
0
0
SHARES
5
VIEWS
Share on Facebook

স্বদেশ রায় : ‘মস্কোভা’ রণতরি মূলত রাশিয়ার নৌবাহিনীর শক্তির একটি প্রতীক ছিল। ৫১০ ক্রু মিশাইলের এই মস্কোভা রণতরি ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর হাতে ব্লাক সি-তে ধ্বংস হয়ে ডুবে যাওয়া শুধু পুতিনকে অপমানিত করেনি, এর সঙ্গে আরো কিছু স্মৃতি পুতিনকে মনে করিয়ে দিয়েছে। আর সে স্মৃতি হলো ১৯০৪ ও ১৯০৫ সালের জাপানের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ। যে যুদ্ধে দুই দিনের মধ্যে রাশিয়ার তিন ভাগের দুই ভাগ রণতরি শুধু ধ্বংস করেনি জাপান, সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়ার রণতরির বাকি একটা বড় অংশ জাপান অধিকার করে নেয়।

আজকের পরিস্হিতিতে রাশিয়া যদিও জাপানের মতো শক্তির সঙ্গে যুদ্ধে নামেনি। তার পরও রাশিয়া নিজেই স্বীকার করেছে, তাদের এ যুদ্ধ ‘ইউরোপের বিরুদ্ধে এবং পৃথিবীর বিরুদ্ধে’। আর এ অবস্থায় ‘মস্কোভা’ রণতরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া প্রমাণ করে দেয় নতুন এই পদ্ধতির যুদ্ধে রাশিয়া শুধু দুর্বল নয়, অদক্ষও। এবং এই যুদ্ধের শেষে রাশিয়ার জন্য ভিন্ন কিছু অপেক্ষা করছে।

রাশিয়া অবশ্য নিজেকে শক্তিশালী প্রমাণ করার জন্য বলছে, তারা ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ থেকে সরে আসছে। কারণ তাদের উদ্দেশ্য কিয়েভ অধিকার করা নয়। কিন্তু ‘লস্ট আইল্যান্ড’ (যা মূলত ক্রিমিয়ার যুদ্ধের রিপোর্টেরই একটা কালেকশান বলা যেতে পারে) বই খ্যাত, যুদ্ধ রিপোর্টিংয়ে অভিজ্ঞ নাতালিয়া গুমিনাক সরেজমিনে কিয়েভ থেকে বেশ কয়েকটি রিপোর্ট করেছে। তার রিপোর্টে দেখা যায়, রাশিয়ার সেনাবাহিনী শুধু কিয়েভে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করেনি। তারা মূলত সেখানে গণহত্যা চালিয়েছিল কিয়েভকে দখল করার জন্যে। রাশিয়ান বাহিনীর আক্রমণে সেখানে সাধারণ নাগরিকের কিচেন কেবিনেটও ধ্বংস হয়ে গেছে। শুধু এখানেই নয়, কিয়েভ শহরের আশপাশে শস্যক্ষেত্রে যে কৃষকরা এখন ফিরে এসে আবার চাষ করছে, তারাও রাশিয়ান বাহিনীর আক্রমণে শস্য চাষ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিল। তারাও যুদ্ধ করেছে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর সঙ্গে।

মূলত কিয়েভ থেকে রাশিয়ান বাহিনীর এই পিছুহটা— তাদের সামরিকভাবে টিকতে না পারা। কারণ, নাতালিয়ার মতো অনেক সাংবাদিক, যারা জীবনবাজি নিয়ে কিয়েভে যাচ্ছেন, তারা জানাচ্ছেন, মূলত ইউক্রেন বাহিনীর গেরিলা আক্রমণ অর্থাত্ ‘হিট অ্যান্ড রান পলিসির’ সামনে টিকতে পারছে না রাশিয়ান বাহিনী। বরং তাদের জীবন যাচ্ছে বেশি। যে কারণে কিয়েভে থাকা রাশিয়ান বাহিনীর একটি বড় অংশ যুদ্ধ করতে অনিচ্ছুক। তাই পুতিনকে বাধ্য হয়ে সেখান থেকে সৈন্য সরিয়ে আনতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইউক্রেনের অস্ত্রের জোরের থেকেও তাদের অভিজ্ঞতা এবং তাদের ইতিহাসই এ সাহস জোগাচ্ছে। কারণ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার যখন ইউক্রেন দখল করে নেয়, সে সময়ে তারা খাদ্যযুদ্ধ থেকে শুরু করে অস্ত্রের মাধ্যমেও এই হিট অ্যান্ড রান পদ্ধতিতে হিটলারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল। আর এই খাদ্যযুদ্ধ অর্থাত্ নিজে কম খেয়ে টিকে থাকা ও আক্রমণকারী যাতে খাদ্য রসদ না পায়, সেজন্য দ্রুত খাদ্য লুকিয়ে ফেলা— এটা যুদ্ধে জয়ের জন্য একটা বড় রণকৌশল। যে কারণে বাঙালিকে অন্যরা যোদ্ধা জাতি না বললেও বঙ্কিমচন্দ্র কিন্তু বাঙালিকে যোদ্ধা জাতি হিসেবে অনেক বড় স্থানে রেখেছেন। কারণ, বাঙালি নিজে না খেয়ে থেকেও কিন্তু মারাঠা, মোগল বহু আক্রমণকারীকে জব্দ করেছে খাবার লুকিয়ে ফেলে। ইউক্রেনবাসীও রাশিয়ার বিরুদ্ধে একই কাজ করেছে। তারা দ্রুত খাবার লুকিয়ে ফেলেছে প্রয়োজনে নিজেরা কম খেয়ে বা না খেয়েও যুদ্ধ করেছে। আর যারা নিজের দেশের জন্য যুদ্ধ করে তাদের ত্যাগের সঙ্গে কখনই ভাড়াটিয়া সৈন্য বা বেতনভোগী সৈন্যদের যুদ্ধ এক হয় না। তাছাড়া এই কম খেয়ে থাকার বা ক্ষুধা সহ্য করার অভ্যাসও ইউক্রেনবাসীর আছে। কারণ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে স্টালিন ইউক্রেন দখল করে সোভিয়েত সাম্রাজ্যের মধ্যে নেওয়ার পরে তিনি সেখানে ইউক্রেনের সমস্ত উর্বর ভূমি কৃষকের কাছ থেকে নিয়ে সরকারি খামারের অধীনে আনেন। যার ফলে সেখানে উত্পাদন এক-চতুর্থাংশে নেমে আসে। এক নীরব দুর্ভিক্ষের মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠতে হয় ইউক্রেনের কয়েকটি জেনারেশনকে। তাই সোভিয়েত পতনের পূর্ব অবধি এই নীরব দুর্ভিক্ষ সহ্য করার কারণে, ইউক্রেনের জনগোষ্ঠীর একটা আলাদা শক্তি জন্মায়। এ কারণে তারা হিট অ্যান্ড রান পদ্ধতিতে একটু বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে।

অন্যদিকে পুতিন রাশিয়ার কালচারের কথা বলে এখন দনবাস আক্রমণ করতে যাচ্ছেন। এবং তিনি যে কোনো মূল্যে দনবাস জয় করতে চান। এই কাজে তার বক্তব্য কতখানি সঠিক! আর কেনই তিনি এ মুহূর্তে দনবাস জয় করতে চান? এই রাশিয়ান কালচারের কথা বলে, ২০১৪ সালে পুতিন ক্রিমিয়া অধিকার করে নেন। যার ভেতর দিয়ে সত্যি অর্থে ইউক্রেন পেনিনসুলার একটি সুন্দর দ্বীপ, যা ছিল সারা পৃথিবীর ও বিশেষ করে ইউরোপীয় পর্যটকদের আকর্ষণ, সেটা হারিয়ে গেছে। নাতলিয়ার ভাষায় যা ‘লস্ট আইল্যান্ড’। অথচ এই ক্রিমিয়ার কবি-সাহিত্যিকরা এখন গোপনে থেকে বা প্রবাসে থেকে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতির জন্যে লিখে যাচ্ছেন। তাদের কলমযুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। রাশিয়ার মানুষকে সমাজতন্ত্রী বলে ব্যঙ্গ করে নিজেদেরকে তারা ফ্যাসিস্ট বলে ব্যঙ্গাত্মক গর্ব করছেন। অর্থাত্ এই তীব্র ব্যঙ্গাত্মক লেখার ভেতর দিয়ে তারা প্রমাণ করছেন, তারা রাশিয়ার কেউ নয়। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য আছে। তাছাড়া পুতিন নিতান্ত এক নায়কতন্ত্রের বা শক্তির যে একটা উছিলা লাগে, সেই বাংলা সাহিত্যের মেষশাবক ও নেকড়ের গল্পের মতো। ক্রিমিয়া দখল থেকে ইউক্রেন দখলের চেষ্টা মূলত পুতিনের সেই নেকড়ের অজুহাতের মতো। স্বৈরচারীরা এ কাজ সব সময়ই করে। হিটলারও বলেছিলেন, ইউরোপের যেসব এলাকাতে জার্মানরা আছে বা যারা জার্মান ভাষায় কথা বলে সেগুলো ‘থার্ড রিক’ বা তৃতীয় জার্মান সাম্রাজ্যের অধীন হবে। পুতিনের এটাও একধরনের ‘সেকেন্ড রিক’। অর্থাত্ তিনি দ্বিতীয় বার সোভিয়েত সাম্রাজ্য তৈরি করতে চাইছেন। আর সেখানে তিনি অজুহাত দিচ্ছেন হিটলারের মতোই। ভাষা ও সংস্কৃতির।

রাশিয়ান কমি‌িউনিটি আর রাশিয়ান ভাষাভাষী কোথাও থাকলে তা যদি রুশ সাম্রাজ্যের অধীনে নিতে হয়, তাহলে শুধু ইউক্রেন, ক্রিমিয়া আর লাটভিয়া দিয়ে শেষ হবে না। কারণ, রাশিয়ান কালচারের সঙ্গে, ভাষার সঙ্গে যোগ আছে এমন লাখ লাখ রাশিয়ান পৃথিবীর নানান দেশে বাস করে। লাখ লাখ এ ধরনের মানুষ বাস করছে সেন্ট্রাল এশিয়ার কাজাখস্তান, বাল্টিক স্টেটের ইস্টোনিয়া ও লাটভিয়ায়। এ ছাড়া, ইসরাইল, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানি, ব্রাজিল ও অস্ট্রেলিয়ায়। পুতিন কি চাইবেন, ঐসব দেশের ঐ এলাকাগুলো তার সাম্রাজ্যের মধ্যে আসুক। সেখানে কি তার যুদ্ধ করার সামর্থ্য আছে?

বাস্তবে পুতিনের ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ করারও সামর্থ্য নেই। তা ইতিমধ্যে তার নেভি ও পদাতিকরা, এমনকি বিমান বাহিনী পরাজিত হয়ে প্রমাণ করেছে। তাছাড়া তিনি যা মনে করেছিলেন, তিনি দ্রুত ইউক্রেন জয় করে নিতে পারবেন। এবং ততটা সময় অবধি অর্থনৈতিক অবরোধে তাকে চায়না সহায়তা করে যাবে। এখানেও পুতিনের হিসাব ভুল হয়ে গেছে। কারণ, চায়নাকে পুতিন আশ্বাস দিয়েছিলেন সপ্তাহখানেক যুদ্ধ হবে। এত দীর্ঘ যুদ্ধ হবে, তা পুতিনের ইনটেলিজেন্স রিপোর্টেও ছিল না। এখন চায়না কিন্তু আর ঐভাবে পুতিনকে সহায়তা করতে যাবে না। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে চায়নার মোট বিজনেসের ১৪ শতাংশ, আমেরিকার সঙ্গে ১২.৫ শতাংশ সেখানে রাশিয়ার সঙ্গে ২.৪ শতাংশ। তাই চায়না এখন শান্িতপূর্ণ সমাধানের কথা বলছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে চায়নার সাম্প্রতিক ভিডিও কনফারেন্সে ইউরোপীয় ইউনিয়ন যে স্যাংশন দিয়েছে রাশিয়ার ওপর তার পক্ষে চায়না যায়নি ঠিকই, তবে তারা বলেছে, তারা অবিলম্বে শান্িত চায়, যুদ্ধ চায় না। এদিকে পুতিন কম দামে চায়না ও ভারতের কাছে অপরিশোধিত তেল বিক্রি করে যে অর্থ পাচ্ছে এই অর্থ কোনো মতেই তার যুদ্ধে বিজয়ের জন্যে সংগ্রহ করার মতো অস্ত্র কেনার জন্যে যথেষ্ট নয়। অন্যদিকে চায়নাকে পুতিন যেভাবে তার পাশে পেতে চান, সেটাও শেষ অবধি সম্ভব নয়। কারণ, পুতিন একটি ভুল করছেন। তিনি মনে করছেন, তিনিও একনায়কতন্ত্রী দেশের অধিকারী—চায়নাও একনায়কতন্ত্রী দেশের অধিকারী। কিন্তু বাস্তবে চায়নার সঙ্গে রাশিয়ার একটা মৌলিক পার্থক্য আছে। রাশিয়া মূলত তেল বিক্রির টাকা, দুর্নীতি ও মিথ্যার ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে থাকা একটি একনায়কতন্ত্রী দেশ, যা অনেকখানি মাফিয়া স্টেট। অন্যদিকে চায়না কঠোর পরিশ্রম করে, তাদের পণ্য উৎপাদনের মেধা সৃষ্টি করে এবং সমাজের উঁচু থেকে নিচু অবধি সবাই নিয়মতান্ত্রিকতার ভেতর দিয়ে বেড়ে উঠে ধীরে ধীরে ধনী হওয়া একটি দেশ।

আর পুতিনও এই সত্য বুঝতে পেরেছেন। বুঝতে পেরে এখন আগামী ৯ মে তার দেশের জাতীয় প্যারেডের আগে তার নিজের মুখ রক্ষার জন্য তিনি দনবাস জয় করতে চান। অন্তত একটি বিজয় তার জনপ্রিয়তা রক্ষা ও সামরিক বাহিনীর কাছে মুখ রক্ষার জন্যে দরকার। কিন্তু পুতিনের সে সময়ে জন্ম না হলেও তার নিশ্চয়ই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস পড়া আছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ফ্রান্সের পরাজয়ের পরে ইংল্যান্ডের নেতা চার্চিল যে পথে গিয়েছিলেন এখন জেলেনস্কিও একই পথে যাচ্ছেন। শুধু তা-ই নয় দুজনের ভাষাও এক। ১৯৪০ সালে ১৩ মে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে চার্চিল বলেছিলেন, ‘আপনারা যদি আমাকে প্রশ্ন করেন, আমার নীতি কী? আমি বলতে পারি, আপ্রাণ যুদ্ধ, আমরা সাগরে যুদ্ধ করব, আমরা ভূমিতে যুদ্ধ করব, আমরা আকাশে যুদ্ধ করব। ঈশ্বর আমাদের যতটুকু শক্তি দিয়েছেন তার সর্বোচ্চ দিয়েই আমরা যুদ্ধ করব এই স্বৈরাচারী দৈত্যর বিরুদ্ধে। আর আমাদের উদ্দেশ্য কী? জয়, কেবল জয়ই আমাদের উদ্দেশ্য। তাই সে জয়ের জন্য পথ যত দীর্ঘ হোক না কেন— জয়ী হওয়া ছাড়া আমাদের বাঁচার কোনো পথ নেই।’

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে জেলেনস্কিও একই কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি যে কথা বলব, তা ইউনাইটেড কিংডম আগেই শুনেছে। কিন্তু এটা আবারও গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কোনোমতেই থামব না। আমরা হারব না। আমরা শেষ পর্যন্ত যুদ্ধ করব। যে কোনো মূল্যেই হোক, আমরা সাগরে যুদ্ধ করব, আমরা ভূমিতে যুদ্ধ করব, আমরা জঙ্গলে যুদ্ধ করব, আমরা মাঠে যুদ্ধ করব, আমরা রাস্তায় যুদ্ধ করব, আমরা বিভিন্ন নদীর চড়ায় চড়ায় যুদ্ধ করব। আমরা জিতবই। আমি শুধু এই জয়ের জন্য, এই ন্যায়ের ও গণতন্ত্রের যুদ্ধের জন্য সভ্য বিশ্বের সমর্থন চাই।’

সর্বোপরি, পুতিন এ মুহূর্তে তার মুখ রক্ষার জন্যে ৯ তারিখের আগে যে দনবাস জয় করার জন্য এগোচ্ছে, ইউক্রেনবাসীর প্রতিরোধ ও সাগর থেকে গমখেত অবধি তাদের বিজয় বলে দেয়, পুতিনের এই ৯ তারিখের আশা পূর্ণ হবে না।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, ও লেখক। সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত

Related Posts

উপ-সম্পাদকীয়

দিদারুল ইসলাম: যে মৃত্যু হিমালয়ের চেয়েও ভারী

August 1, 2025
19
উপ-সম্পাদকীয়

জালালাবাদঃ চলছে সংঘাত আর বিদ্বেষের আবাদ : সুব্রত বিশ্বাস

June 15, 2023
79
No Result
View All Result

Recent Posts

  • ভয়ঙ্কর পদক্ষেপ আমেরিকার ! ট্রাম্পের নির্দেশে ৩৩ বছর পর পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা
  • ঘরের শোভা বৃদ্ধি করতে পারে ফল রাখার শৌখিন পাত্র, ধাতব, কাঠ, প্লাস্টিক
  • ‘বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচন বানচালের ছক কষছে দেশি-বিদেশি শক্তি !’ হাসিনার বক্তব্যের পরেই মন্তব্য ইউনূসের
  • Zohran Mamdani — Whose Side Are You On? Hindu, Buddhist, Christian, or Muslim?
  • নিউইয়র্কে গণগ্রেপ্তার নিয়ে বিভ্রান্তি, জনমনে আতঙ্ক, ল-ইয়ারদের আয় বাড়ছে

Recent Comments

    Sanjibon Sarker
    Editor in Chief/ President

     

    Weekly Sandhan Inc.
    Address: 70-52 Broadway 1A, Jackson Heights, NY 11372.
    Contact: +1 646 897 9262
    Email: weeklysandhan@gmail.com,
    www.sandhan24.com

    Bimal Sarkar
    Executive Editor
    Contact: +1 512-576-2944

    Quick Link

    • সম্পাদক
    • গ্যালারি

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    No Result
    View All Result
    • Home
    • Login

    © 2020, All Rights Reserved by সন্ধান - কালের দেয়ালে সাতদিন

    Welcome Back!

    Login to your account below

    Forgotten Password?

    Retrieve your password

    Please enter your username or email address to reset your password.

    Log In
    This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.
    Go to mobile version